নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সন্ত্রাসী ও কিশোর গ্যাংদের গড ফাদার জহির হাজি ও উথানদের কাছে জিম্মি কাউন্দিয়া বাসীকে রক্ষাকরণ সহ তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন করেছেন ঢাকা ১৪ আসনের সাংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আগা খান মিন্টু বরাবর অভিযোগ করেছেন ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার কাউন্দিয়া ইউনিয়নের কুমারবাড়ি গ্রামের মোঃ নুরে আলম।
অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, দারুস সালাম থানা তথা বৃহত্তর মিরপুরের সন্ত্রাসের গডফাদার ডাকাতদল খ্যাত গাংচিল বাহিনীর প্রধান হোতা জহির হাজী ওরফে বোতল হাজী। জহির নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নিয়ম-নীতি লঙ্ঘন পূর্বক বিআইডব্লিউটিএ’র কতিপয় অসাধু কর্মকর্তাদের মনোরঞ্জনের জন্য এবং অবৈধ ব্যবসা নির্বিঘ্নে চালানোর জন্য অখ্যাত অন্ধকার জগতের মডেলদের টাকার বিনিময় এনে বর্তমানে ইঞ্জিনচালিত বড় জল জানে এবং বর্ষাকালবিহীন অন্যান্য সময়ে তার ব্যক্তিগত কার্যালয়ে মদ, নাচ গানের আয়োজন করে থাকে যা সমাজের নৈতিকতাকে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত করে চলেছে। স্থানীয় থানা ও আমিনবাজার নৌ থানা পুলিশের কতিপয় সদস্যদের অবৈধ সুবিধা প্রদান করে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে তুরাগ নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন নদীর পাড় থেকে নদী খননের নামে কোটি কোটি টাকার সরকারি মাটি বিক্রি করে যার ফলে নদীর পাড় হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে।
অভিযোগকারী নুরে আলম বলেন, সন্ত্রাসী জহির ও তার গাংচিল বাহিনীর দ্বিতীয় শীর্ষ ব্যক্তি মেহেদী হাসান উথানরা মাসে মোটা অংকের চাঁদাবাজি করে আসছে। এহেন সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজদের হাতে জিম্মিদশা থেকে এলাকাবাসী পরিত্রান চাই। এলাকার সচেতন মহল বিশেষ করে সাংবাদিক সমাজে তার কুকর্মের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করলেই সাংবাদিকদের চলার পথে গতিরোধ করে ভয়-ভীতি ও হুমকি সহ একাধিক প্রকৃতি সাংবাদিকদের সাংবাদিক উল্লেখ করে দারুসসালাম থানা ও আমিনবাজার নৌ থানায় সাধারণ ডায়েরি করে। ছোট দিয়াবাড়ি এলাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ গাংচিল বাহিনীর মেহেদি হাসান ওরফে উথান ও স্থানীয় জহিরের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে হাজি জহির বলেন, এবিষয় মিটমাট হয়ে গেছে বলে ফোন কেটে দেন। পরে বার বার ফোন দিয়ে তার সাথে যোগাযোগ করতে পারিনি।