প্রস্তাবিত পিপলস ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সম্মতিপত্র দেয়ার তিন বছরেও চূড়ান্ত লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।কয়েক দফা সম্মতিপত্রের(লেটার অব ইনটেন্ট বা এলওআই)মেয়াদ বাড়ানোর পর সবশেষ গত বছরের ডিসেম্বরে তা শেষ হয়।এখন নতুন করে ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও তার মা শিরিন আক্তারকে যুক্ত করার মাধ্যমে এলওআইর মেয়াদ আরও বাড়ানোর আবেদন করেছে ব্যাংকটি।
চলতি মাসের আগামী বৃহস্পতিবারের ২০ জানুয়ারি ওই সভায় ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রণ সংস্থার পরিচালকরা সম্মত হলে এলওআইর মেয়াদ বাড়ানো হতে পারে।গভর্নর ফজলে কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে অনুমতি পেলে সাকিবের বদৌলতেই দেশে আরও একটি ব্যাংকের যাত্রা শুরু হবে।আর অনুমতি না মিললে প্রস্তাবিত ব্যাংকটির এলওআই বাতিল বলে গণ্য হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এ বিষয়ে জানা যায়,টাকার অভাবে কার্যক্রম শুরু করতে পারছিল না পিপলস ব্যাংক।জোগাড় হচ্ছিল না পেইড আপ ক্যাপিটালের(পরিশোধিত মূলধন) ৫০০ কোটি টাকা।তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের চূড়ান্ত লাইওেসন্সও পাচ্ছে না ব্যাংকটি।অবশেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চূড়ান্ত লাইসেন্স পাওয়ার অপেক্ষায় থাকা পিপলস ব্যাংকের দুটি পরিচালক পদের মালিকানায় আসছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটের পোস্টার বয়।
ব্যাংকটির মালিকানায় আসছেন সাকিব আল হাসান এবং তার মা শিরিন আক্তার।এর ফলে এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক পিপলস ব্যাংকের চূড়ান্ত অনুমোদন দিতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা।