সিএমপির আকবরশাহ থানাধীন একে খাঁন মোড়স্থ হোটেল সুপার ইন আবাসিক এর সামনে এস আই অর্ণব বড়ুয়ার নেতৃত্বে এ এস আই নাসির উদ্দিন, এ এস আই নিজাম উদ্দিন মাসুদ,এ এস আই এনামুল হক মুনীর,এ এস আই বেলায়েত হোসেন সাহেদ,এ এস আই সাদ্দাম হোসেন,এ এস আই শাহাজাহান ও সঙ্গীয় ফোর্স গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একে খাঁন মোড়স্থ হোটেল সুপার ইন এর রিসিপশনের সামনে থেকে ২১৭০ পিস ইয়াবাসহ হামিদুল ইসলাম(৩৫) কে আটক করেন।হামিদুল ইসলামের পিতার নাম আবুল বাসার,মাতার নাম হামিদা বেগম,স্ত্রীর নাম ইসমত আরা বিউটি।
অভিযুক্ত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদে জানায় যে, কক্সবাজার জেলা হইতে ইয়াবা ট্যাবলেট গুলো নিয়ে তিনি ঢাকা হয়ে লালমনিরহাটে উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য আকবরশাহ থানাধীন একেখাঁন মোড়ে হোটেল সুপার ইন আবাসিক এর সামনে অবস্থান করেছিলেন।
উক্ত ইয়াবা গুলো নিয়ে তিনি লালমনিরহাটের বিভিন্ন জায়গায় উচ্চ দামে খুচরা বিক্রি করতেন।বর্তমানে তিনি পেশায় একজন লালমনিরহাট জেলার হাতি বান্ধা থানাধীন নওদাবাস ইউনিয়ন এলাকায় নতুন প্রতিষ্ঠিত আমিনুর রহমান কলেজ এর অফিস সহকারী পদে গত ০২ বছর যাবত অদ্যবদি চাকুরী করেন বলে জানান।
অভিযুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী হামিদুল ইসলাম তার আগে এনজিও সংস্থা ব্রাক এর হাতি বান্ধা শাখা,মাঠ কর্মী হিসাবে চাকুরীরত ছিলেন।তার পূর্বে তিনি কক্সবাজার জেলার এনজিও সংস্থা খ্রিষ্টান এইডের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৩/৪ বছর চাকরি করেছিলেন।
এই বিষয়ে আকবর শাহ থানার অফিসার ইনচার্জ জহির হোসেন জানান,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আকবর শাহ থানার একটি চৌকস টিম আসামিকে হাতেনাতে আলামত ধৃত করে।এই সংক্রান্তে উক্ত অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আকবরশাহ থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা করা হয়েছে।