নির্বাচন আয়োজনের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট।

0 ৯০০,০০৫

নির্বাহী বিভাগ থেকে নির্বাচন কমিশনের সচিব, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।

একইসঙ্গে ইলেক্টরাল সার্ভিস কমিশন গঠন করে জেলা ও উপজেলা নির্বাচন অফিসারদের জাতীয় নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে।এই রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় পরবর্তী নির্বাচন আয়োজনের কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ চাওয়া হয়ছে। যদিও ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল এখনো ঘোষণা করা হয়নি।

বুধবার(৩ ডিসেম্বর)এ রিট দায়ের করেন বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব অ্যাডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম।

পরে এক বার্তায় ইয়ারুল ইসলাম জানান,নির্বাহী বিভাগের লোক দিয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ও নির্বাচন পরিচালনা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।বিচার বিভাগের ন্যায় স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচন কমিশনেরও নিজস্ব লোকবল থাকতে হবে।

সংবিধান অনুসারে নির্বাচন পরিচালনা করবে নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাহী বিভাগ নির্বাচন কমিশনকে সব প্রকার সহযোগিতা দেবে।কিন্তু সংবিধান লঙ্ঘন করে প্রতিটি নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব নির্বাহী বিভাগকে দেওয়া হয়।

এমতাবস্থায় নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব লোকবল থেকে সচিব,রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে।

তিনি আরও জানান,সরকার ও নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে ডিসিদের সঙ্গে নির্বাচনের ব্যাপারে মতবিনিময় করছেন এবং তাদের নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।তাদের আবারও নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দিলে আরেকটি প্রভাবিত নির্বাচন হবে সেটা নিশ্চিত।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published.

error: Content is protected !!