টানা বর্ষণে উৎপাদন বেড়েছে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের

কয়েক দিনের টানা বর্ষণ এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।এতে পানির ওপর নির্ভরশীল কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন কিছুটা বেড়েছে।শনিবার কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি এম আব্দুজ্জাহের জানান,শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাঁচটি ইউনিটের মধ্যে তিনটিতে মোট ১০৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে।তার মধ্যে ১ ও ২ নম্বর ইউনিটে ৩৭ মেগাওয়াট করে এবং ৪ নম্বর ইউনিটে ৩০ মেগাওয়াট উৎপাদিত হয়।হ্রদে পানি বৃদ্ধির আগে ২৩০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এই কেন্দ্রে ৩৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো।

কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের কন্ট্রোলরুম সূত্রে জানা যায়, কাপ্তাই হ্রদে পানির ধারণক্ষমতা ১০৯ মিন সী লেভেল(এমএসএল)।হ্রদে বর্তমানে ৯০.২৮ এমএসএল পানি থাকার কথা থাকলেও শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ৮০.৬৭ এমএসএল পানি রয়েছে।

কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সহকারী প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান,গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণে হ্রদের পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।এ কারণে কর্ণফুলি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।ধীরে ধীরে কাপ্তাই হ্রদে পানি বাড়লে বিদ্যুৎ উৎপাদন আরও বাড়বে।

প্রসঙ্গত,এর আগে গত গ্রীষ্মে তাপপ্রবাহের কারণে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় বিপর্যয়ের মুখে পড়ে দেশের একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি।কয়েক দিনের টানা বর্ষণ এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।এতে পানির ওপর নির্ভরশীল কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন কিছুটা বেড়েছে।শনিবার কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি এম আব্দুজ্জাহের জানান,শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাঁচটি ইউনিটের মধ্যে তিনটিতে মোট ১০৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে।তার মধ্যে ১ ও ২ নম্বর ইউনিটে ৩৭ মেগাওয়াট করে এবং ৪ নম্বর ইউনিটে ৩০ মেগাওয়াট উৎপাদিত হয়।হ্রদে পানি বৃদ্ধির আগে ২৩০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এই কেন্দ্রে ৩৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো।

কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের কন্ট্রোলরুম সূত্রে জানা যায়, কাপ্তাই হ্রদে পানির ধারণক্ষমতা ১০৯ মিন সী লেভেল(এমএসএল)।হ্রদে বর্তমানে ৯০.২৮ এমএসএল পানি থাকার কথা থাকলেও শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ৮০.৬৭ এমএসএল পানি রয়েছে।

কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সহকারী প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান,গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণে হ্রদের পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।এ কারণে কর্ণফুলি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।ধীরে ধীরে কাপ্তাই হ্রদে পানি বাড়লে বিদ্যুৎ উৎপাদন আরও বাড়বে।

প্রসঙ্গত,এর আগে গত গ্রীষ্মে তাপপ্রবাহের কারণে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় বিপর্যয়ের মুখে পড়ে দেশের একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি।কয়েক দিনের টানা বর্ষণ এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।এতে পানির ওপর নির্ভরশীল কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন কিছুটা বেড়েছে।শনিবার কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি এম আব্দুজ্জাহের জানান,শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের পাঁচটি ইউনিটের মধ্যে তিনটিতে মোট ১০৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে।তার মধ্যে ১ ও ২ নম্বর ইউনিটে ৩৭ মেগাওয়াট করে এবং ৪ নম্বর ইউনিটে ৩০ মেগাওয়াট উৎপাদিত হয়।হ্রদে পানি বৃদ্ধির আগে ২৩০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এই কেন্দ্রে ৩৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো।

কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের কন্ট্রোলরুম সূত্রে জানা যায়, কাপ্তাই হ্রদে পানির ধারণক্ষমতা ১০৯ মিন সী লেভেল(এমএসএল)।হ্রদে বর্তমানে ৯০.২৮ এমএসএল পানি থাকার কথা থাকলেও শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ৮০.৬৭ এমএসএল পানি রয়েছে।

কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সহকারী প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান,গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণে হ্রদের পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।এ কারণে কর্ণফুলি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।ধীরে ধীরে কাপ্তাই হ্রদে পানি বাড়লে বিদ্যুৎ উৎপাদন আরও বাড়বে।

প্রসঙ্গত,এর আগে গত গ্রীষ্মে তাপপ্রবাহের কারণে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় বিপর্যয়ের মুখে পড়ে দেশের একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি।

Comments (০)
Add Comment