মহানগর গোয়েন্দা (বন্দর) বিভাগের বিশেষ অভিযানঃ গুদামজাত করা এবং করার প্রাক্কালে আমদানিকৃত সরকারি চাল উদ্ধার ও গ্রেফতার ০১

মহানগর গোয়েন্দা (বন্দর) বিভাগের বিশেষ অভিযানঃ গুদামজাত করা এবং করার প্রাক্কালে আমদানিকৃত সরকারি চাল উদ্ধার ও গ্রেফতার ০১।মহানগর গোয়েন্দা(বন্দর/পশ্চিম)বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ ফারুক উল হক,পিপিএম এর সার্বিক দিক নির্দেশনায়,অতিঃ উপ-পুলিশ কমিশনার(ডিবি-বন্দর)এ.এ. এম হুমায়ুন কবির,পিপিএম এর তত্ত্বাবধানে সহকারী পুলিশ কমিশনার(ডিবি-বন্দর)মোঃ ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে পুলিশ পরিদর্শক গাজী মোঃ ফৌজুল আজিম মহানগর গোয়েন্দা বন্দর বিভাগের ১৮ নং টীমের সহায়তায় অবৈধভাবে গুদামজাত করা ১৪০০ বস্তা যার ওজন ৭০,০০০(সত্তর হাজার)কেজি আমদানিকৃত সরকারি চাল উদ্ধার করে।
ভারত হতে আমদানিকৃত চালের ট্রাক বন্দর জেটি খাদ্য অফিস হতে চরভাটা,এলএসডি গোডাউন,নোয়াখালী যাওয়ার কথা থাকলেও সেগুলো তার গন্তব্যে না গিয়ে পাহাড়তলী চালবাজারের আড়তদার মেসার্স মাহী ট্রেডার্স এর মালিক আব্দুল বাহার মিয়ার গোডাউনে ঢোকে।গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মহানগর গোয়েন্দা বন্দর বিভাগের ১৮ নং টীম পাহাড়তলী চালবাজারের আড়তদার মেসার্স মাহী ট্রেডার্স এর মালিক আব্দুল বাহার মিয়ার গোডাউনে অভিযান পরিচালনা করে ১৪০০ বস্তা যার ওজন ৭০,০০০ (সত্তর হাজার) কেজি আমদানিকৃত সরকারি চাউল উদ্ধার করে।
এ সংক্রান্তে আড়তদার আব্দুল বাহার মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করে কোন সদুত্তর পাওয়া যায় নাই।তবে এ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী সরকারী চলমান প্যান্ডেমিকের প্রভাব সহ দেশের ভবিষ্যৎ খাদ্য মজুদ পর্যাপ্ত রাখার জন্য হয়ত এ চাউল আমদানি অব্যাহত রেখেছে,যা বিভিন্ন অসাধু মহলের লোভী মানসিকতার শিকার হয়েছে। এ বিষয়ে অনুসন্ধান অব্যাহত আছে।জিজ্ঞাসাবাদে প্রাথমিকভাবে আড়তদার আব্দুল বাহার মিয়া সরকারী চাউলের বস্তা পরিবর্তন করে তাদের নিজস্ব সীল সম্বলিত বস্তায় প্যাকেটজাত করে খোলাবাজরে বিক্রয় করার কথা স্বীকার করে।এই সংক্রান্তে সিএমপি’র ডবলমুরিং মডেল থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।
Comments (০)
Add Comment