দুর্ঘটনা কবলিত স্পিডবোটে মোট ২২ জন যাত্রী ছিল।এদের মধ্যে ২০জন ফুল টিকেট,২ জন হাফ টিকেট।মোট যাত্রী সংখ্যা ২২জন।শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ১৮ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।একজনের মৃত্যু হয়েছে।

উদ্ধারকৃতদের মধ্যে এক মেয়ে শিশুকে(১৪)সন্দ্বীপের স্বর্ণদ্বীপ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এছাড়া আরো দুই জন শিশু এখনও নিখোঁজ রয়েছে বলে জানা গেছে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সন্দ্বীপ থানা পুলিশ জানায়,স্পিডবোট দুর্ঘটনায় নুসরাত জাহান আনিকা (১৪) নামে এক শিশু মারা গেছে।সে মগধরা ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মমতাজ সুকানির বাড়ির আলাউদ্দিনের মেয়ে।

স্থানীয়রা জানায়,অবৈধ ফিটনেসবিহীন স্পীডবোট, অদক্ষ চালক আর ঘাট কর্তৃপক্ষের অবহেলায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।কালবৈশাখী দেখেও কেন স্পিডবোট ছাড়ল তারা এ প্রশ্ন সাধারণ যাত্রীদের।

এদিকে,আহতদের দেখতে ইউএনও ও থানার ওসি বর্তমানে স্বর্ণদ্বীপ হাসপাতালে অবস্থান করছেন। তারা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দেন।