লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানাধীন ১৩নং দিঘলী ইউনিয়ন রমাপুর গ্রামে জায়গা জমিকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারিতে একজন নিহত ও চারজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
এলাকা সূত্রে জানা যায়,বিগত বিশ পঁচিশ বছর যাবত দুই পক্ষের মধ্যে এই বিরোধ চলে আসছে।১৪৪ ধারা জারি থাকা শর্তেও সাইদুর রহমান মিলন জোর পূর্বক জমির দখলে গেলে মোরশেদরা বাধা দেয়।এতে করে হাতাহাতির একপর্যায়ে মিলনের লোকজন আবদুর রহিম,বাবু,জাহানারা মিনি রামদা ও ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে কুপাতে শুরু করে।
হোসেন নামেএকজন ঘটনাস্থলেই মারা যায়,বাকি চারজন মধ্যে আমির হোসেন,আকরাম হোসেন,জিহাদ হোসেন,কামরুল হোসেনকে গুরুতর অবস্থায় লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে নিলে তাদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ট্রান্সফার করেন।একজনের অবস্থা আশঙ্কা জনক বলে জানা যায়।
খবর পেয়ে পুলিশ সুপার পদন্নোতি প্রাপ্ত এডিশনাল ডি আইজি,ডক্টর কামরুজ্জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ মোসলে উদ্দীনের নির্দেশনায় ঘটনাস্থলে যান চন্দ্রগঞ্জ থানার তদন্ত কর্মকর্তা দুলাল কিশোর,এস আই দুলাল,এস আই আবদুর রহিম,এস আই সাইফুল ইসলাম।এছাড়া র্যাব-১১ এর টিম ও ডিবির টিম।
দিঘলী ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সালাহউদ্দীন চৌধুরী জাবেদ ও ৫ নং ওয়ার্ড ইউ পি সদস্য সহেল রানার সহযোগিতায় ৩ আসামিকে গ্রেফতার করে এস আই আবদুর রহিম ও ঘটনাস্থল থেকে সকল আলামত জব্দ করেন।
