পাংশা থানাধীন গ্রামঃ হাভাষপুর ১ নারীর বিরুদ্ধে প্রতারণার হাজারো অভিযোগ, কুমিল্লা কোতোয়ালি থানায় মামলা (পর্ব-১)

0 ১৭৩

কুষ্টিয়া দৌলতপুর প্রতিনিধি– কুমিল্লা নীল পদ্ম আবাসিক হোটেল অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে আটক হলেন জেসমিন আক্তার সাথী (২৮) রাজবাড়ী জেলার, পাংশা থানার হাবাসপুর গ্রামের গোয়ালন্দ দিয়া, চরপাড়া কাইয়ুম ডাক্তারের মোড়ের মৃত ইয়াসিন আলীর মেয়ে। জেসমিন আক্তার সাথীর নামে পাংশা এলাকা

সহ ঢাকা,গাজীপুর,টঙ্গী ও কুমিল্লাতে হাজারো অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঐ নারী বিভিন্ন সময় ভিন্ন ভিন্ন রুপ ধারণ করে দেশে এবং বিদেশে অনেক পরিবারকে নিঃস্ব করে দিয়েছে। ঐ নারী একমাত্র নেশা টাকা, টাকার জন্য সে সব কিছুই করতে পারে। কিন্তু ঐ নারীর প্রধান কৌশল কোন অর্থশালী ব্যক্তির সাথে প্রেম করা,পরে সু-কৌশলে মোটা অংকের দেন মোহর ধার্য করে বিয়ে করা। বিয়ের কিছু দিন পর যেতে না যেতেই বিভিন্ন তালবাহানা শুরু করে।

 

মামলার ভয় দেখিয়ে দেন মোহরের টাকা আদায় করা। এ রকম একাধিক জায়গায় বিবাহ করেন তিনি টাকা আদায় করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। অনুসন্ধান করে জানা যায় যে জেসমিন আক্তার সাথী চার থেকে পাঁচটি বিয়ে করেন। তার বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ আছে যে জেসমিন আক্তার সাথী টাকার নেশায় বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার আবাসিক হোটেল ও ফ্লাট বাসায় যায়। সেখানে গিয়ে তার রুপ যৌবন দেখিয়ে হাতিয়ে নেন লক্ষ লক্ষ টাকা। দেশের সহজ সরল পুরুষকে প্রমের জালে ফেলে যৌবন এর লোভ দেখিয়ে হাতিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা। সাথী আক্তার দীর্ঘদিন ধরে দেহ ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত।

 

ঐ নারী বিয়ে করে কিছু দিন পর বিভিন্ন কৌশলে সুযোগ বুঝে বিভিন্ন এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন কিন্তু দুই থেকে তিন মাস ঐ এলাকায় মুদি দোকান সহ বিভিন্ন দোকানে বাকী করে টাকা না দিয়ে পালিয়ে জায়, এমন একটি অভিযোগ রয়েছে টঈী মাজুখানে, ঐ প্রতারক নারী লক্ষ টাকা দেনমোহর ধার্য করে নোটারী ও কাজীর মাধ্যমে বিবাহ করে। দেশে ও বিদেশে নারী পাচারকারী চক্রের সদস্যঐ নারী। তার সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন সারা বাংলাদেশ জমজমাট ভাবে দেহ ব্যবসা ও একের পর এক বিয়ে। কুমিল্লা কতোয়ালী থানা পুলিশ বাদী হয়ে গত ০৩/১১/২০২১ ইং তারিখে কুমিল্লা আদালতে জেসমিন আক্তার সাথীসহ মোট ৬ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। ( ধারাবাহিক চলবে, পর্ব – ১ )

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published.

error: Content is protected !!