শাপলা আবাসিক এলাকায় জায়গা দখল সংক্রান্ত সংবাদের প্রতিবাদ কচি-রাজিবের।

0 ১০৮,৬৯৬

গত ২২শে ফেব্রুয়ারি ২০২২ইং তারিখ মঙ্গলবার অনলাইন নিউজ পোর্টাল চট্টগ্রাম প্রতিদিন-এ ‘ব্যবসায়ীর জায়গা দখল করে কব্জির জোর দেখালেন আওয়ামী লীগ নেতা’,২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ইং তারিখ বুধবার একই ব্যক্তির মালিকানাধীন অনলাইন নিউজপোর্টাল আলোকিত চট্টগ্রাম-এ ‘চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে জায়গা দখল, শক্তি দেখালেন আওয়ামী লীগ-যুবলীগ নেতা’ এবং একই তারিখে অর্থাৎ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ইং তারিখ বুধবার একুশে পত্রিকা’র অনলাইন নিউজপোর্টালে ‘পাহাড়তলীতে আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে জায়গা দখলের অভিযোগ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করা হয়।

উক্ত প্রকাশিত সংবাদে ক্ষুব্ধ ব্যক্তিদ্বয় যথাক্রমে চট্টগ্রাম নগরের ৯নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের ১নং যুগ্ম আহবায়ক এবং বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক সরওয়ার মোরশেদ কচি,ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আব্দুল ওয়াজেদ খান রাজিব, আকবরশাহ থানা শ্রমিক লীগের সভাপতি জমির উদ্দিন মাসুদ,স্থানীয় ব্যবসায়ী কামাল পারভেজকে নিয়ে অসত্য,বিকৃত,সব পক্ষের বক্তব্য না নিয়ে ব্যক্তিগত আক্রোশে মানহানি করা,রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলে একটি পক্ষকে সহযোগিতা করার মানসে, চিহ্নিত ভূমিদুস্য ও তালিকাভুক্ত কিশোর সন্ত্রাসীদের গডফাদারের প্ররোচণায়,ভূমিদস্যুতায় সহযোগিতার মানসে এক পক্ষীয় কুরুচিকর এবং বানোয়াট তথ্য তুলে ধরায় তারা সামাজিক,ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন দাবি করে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

ছড়িয়ে দেয়া ভুল তথ্য মোকাবিলায় যৌথ সমঝোতা সম্পন্ন করি।প্রকৃতপক্ষে রাতের আঁধারে কোনো ধরণের জমি দখল বা কারো জায়গায় সাইনবোর্ড টাঙানোর কোনো ঘটনাই ঘটেনি।এমনকি যে কেয়ারটেকারকে নুরুল আশরাফের কেয়ারটেকার বলে তথ্য দেয়া হয়েছে তিনি আশরাফের নয়, আমাদের কাছে জমি হস্তান্তরকারী প্রকৃত ভূমিমালিক কোহিনূর বেগমের কেয়ারটেকার।

এমনকি সংবাদে সরওয়ার মোরশেদ কচি ও আব্দুল ওয়াজেদ খান রাজিব ১৯৮৬ সালে জমিটি কিনেছেন বলে যে তথ্য দেয়া হয়েছে সেটিও ভুল।  আমরা বলেছি আমাদের কেনা ৮ শতক বা ৪ গন্ডা জমিটি আমাদের কাছে হস্তান্তর করা কোহিনুর বেগম ১৯৮৬ সাল থেকে উক্ত জমি কিনে নামজারি সম্পন্ন করে এবং নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করে মালিকানা ভোগদখল করে আসছেন।

গত ১৯/০১/২০২২ইং তারিখে উক্ত জমিটি আমরা রেজিস্ট্রিমূলে বুঝে নিয়েছি।সংবাদে সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জও বলেছেন নুরুল আশরাফ মৌখিক অভিযোগ করেছেন এবং আমরা উভয়পক্ষ মিলে সেটি নিয়ে যে ভুল বুঝাবুঝি তা সমাধান করবো।কিন্তু নিজের কেনা একটি চলাচলপথবিহীন জমির ভেলু বাড়াতে অবৈধ উপায়ে,মানুষকে হুমকি-ধমকি দিয়ে অন্যের জমি দখলে নিয়ে সড়ক বের করা কাউন্সিলর জহুরুল আলম জসিম তার নিজের লোকদের দ্বারা তার অপরাধ ধামাচাপা দিতে গিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে আশরাফ সাহেবকে ভুল তথ্য দিয়ে প্রভাবিত করে অতিদ্রুততায় কাউন্সিলর জসিমের সাথে ভালো সম্পর্ক থাকার সুবাধে তিনটি অনলাইন সংবাদমাধ্যমে ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করিয়েছেন যাতে অতি আসন্ন ওয়ার্ড কমিটি গঠনে নিজের ইচ্ছা প্রয়োগ করা যায় এবং প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করা যায়।

এ ধরণের একপক্ষীয় বক্তব্য এবং একটি অপরাধ চক্রের কাছ থেকে বানোয়াট ও বিকৃত তথ্য সংগ্রহ করে পরিপূর্ণ একটি সত্যকে আড়াল করে তথ্য বিকৃতি ঘটিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।এ সংক্রান্ত বিষয়ে আমরা ইতোমধ্যে আইনী পদক্ষেপসহ প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছি’ বলে তারা প্রতিবাদপত্রে উল্লেখ করেন।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published.

error: Content is protected !!