গোবর শুকানো হয় কোটি টাকার ফেরিতে।

0 ৬৮৮,০১৫

চট্টগ্রামের আনোয়ারা-বাশঁখালী সংযোগ তৈলারদ্বীপ সেতু নির্মাণ হওয়ায় প্রায় সাড়ে ১৪ বছর ধরে বন্ধ রয়েছে শঙ্খ নদীর তৈলারদ্বীপ-চানপুর নৌরুটে চলাচল করা ফেরি দুটির ব্যবহার।ফলে অযত্ন-অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে কোটি টাকার ফেরিগুলো।দীর্ঘদিনের সংরক্ষণের অভাবে মরিচা পড়ে ক্ষয় হচ্ছে শঙ্খনদীর পাড়ে পড়ে থাকা ফেরি দুটির বিভিন্ন অংশ। এছাড়া রাতের আঁধারে চুরি হচ্ছে ফেরির মূল্যবান যন্ত্রাংশ।

সরেজমিনে দেখা গেছে,চুরি হতে হতে দুটি ফেরির মধ্যে ইতোমধ্যে হারিয়ে গেছে একটি।বাকি যে একটি আছে তা যেন থেকেও নেই।চট্টগ্রামের আনোয়ারা-বাশঁখালী সংযোগ তৈলারদ্বীপ সেতু নির্মাণ হওয়ায় প্রায় সাড়ে ১৪ বছর ধরে বন্ধ রয়েছে শঙ্খ নদীর তৈলারদ্বীপ-চানপুর নৌরুটে চলাচল করা ফেরি দুটির ব্যবহার।ফলে অযত্ন-অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে কোটি টাকার ফেরিগুলো।দীর্ঘদিনের সংরক্ষণের অভাবে মরিচা পড়ে ক্ষয় হচ্ছে শঙ্খনদীর পাড়ে পড়ে থাকা ফেরি দুটির বিভিন্ন অংশ।এছাড়া রাতের আঁধারে চুরি হচ্ছে ফেরির মূল্যবান যন্ত্রাংশ।

সরেজমিনে দেখা গেছে,চুরি হতে হতে দুটি ফেরির মধ্যে ইতোমধ্যে হারিয়ে গেছে একটি।বাকি যে একটি আছে তা যেন থেকেও নেই! ফেরির এক অংশ প্রায় পানির নিচে ডুবে আছে।বাকি অংশে গবাদিপশুর খড়,গাদা ও গোবর শুকাতে দিয়েছে স্থানীয়রা।এছাড়া শঙ্খনদীর পাড়ের অনেকটা জায়গা দখল করে আছে নষ্ট ফেরিগুলো।ফলে আনোয়ারার তৈলারদ্বীপ ফেরীদিঘাট এলাকায় বেড়িবাঁধ নির্মাণকাজে সমস্যা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে,আশির দশকের দিকে আনোয়ারা-বাঁশখালীর মানুষের কষ্ট লাঘবে তৈলারদ্বীপ-চানপুর নৌরুটে ফেরি চালু হয়।তবে ফেরি চলাচলে মানুষকে নানা ভোগান্তি পোহাতে হয়।এ ভোগান্তি থেকে উত্তরণে ২০০১ সালে ফেরিঘাট সংলগ্ন একটি সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করে সরকার।ওই বছরের ১৭ জানুয়ারি সেতুর নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এরপর ২০০৬ সালের ২৯ আগস্ট সেতুটি যানচলাচলের জন্য খুলে দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।এরপর থেকে টিউলিটি টাইপ-২ নামে কোটি টাকা মূল্যের উন্নতমানের এই ফেরি দুটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।

ফেরির এক অংশ প্রায় পানির নিচে ডুবে আছে।বাকি অংশে গবাদিপশুর খড়,গাদা ও গোবর শুকাতে দিয়েছে স্থানীয়রা।এছাড়া শঙ্খনদীর পাড়ের অনেকটা জায়গা দখল করে আছে নষ্ট ফেরিগুলো।ফলে আনোয়ারার তৈলারদ্বীপ ফেরীদিঘাট এলাকায় বেড়িবাঁধ নির্মাণকাজে সমস্যা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে,আশির দশকের দিকে আনোয়ারা-বাঁশখালীর মানুষের কষ্ট লাঘবে তৈলারদ্বীপ-চানপুর নৌরুটে ফেরি চালু হয়।তবে ফেরি চলাচলে মানুষকে নানা ভোগান্তি পোহাতে হয়।এ ভোগান্তি থেকে উত্তরণে ২০০১ সালে ফেরিঘাট সংলগ্ন একটি সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করে সরকার।ওই বছরের ১৭ জানুয়ারি সেতুর নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এরপর ২০০৬ সালের ২৯ আগস্ট সেতুটি যানচলাচলের জন্য খুলে দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।এরপর থেকে টিউলিটি টাইপ-২ নামে কোটি টাকা মূল্যের উন্নতমানের এই ফেরি দুটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।

যোগাযোগ করা হলে ৬নং বারখাইন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাসনাইন জলিল চৌধুরী শাকিল বলেন,ফেরি দুটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা সম্পদ। ফেরিগুলো দিয়ে প্রতিবছর অনেক টাকা রাজস্ব আদায় করত সরকার।কিন্তু বর্তমানে কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে এগুলো বিলীন হতে বসেছে।

এ বিষয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগের(দোহাজারী)প্রকৌশলী সুমন সিংহ বলেন,বিষয়টি সওজের ফেরি বিভাগকে জানানো হয়েছে।শিগগির ফেরি দুটি অপসারণের প্রক্রিয়া চলছে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published.

error: Content is protected !!