অলংকার মোড়ে সাংবাদিকের উপর হামলা।

0 ১০৮,২৯৮

চট্টগ্রামের অলংকার মোড়ে হকার্স দোকানী সেলিমের সাথে অলংকার হকার্স সমিতির সভাপতি হানিফের সাথে সামান্য একটা টেবিল নিয়ে ঝগড়ার এক পর্যায়ে দোকানদার কে মারধর করেন হকার্স সমিতির সভাপতি হানিফ সহ কয়েকজন।এই ঘটনায় রাতে দোকানদার সেলিম ও হানিফের সাথে বৈঠক দেয় হকার্স সমিতি।বৈঠকে দোকানদার সেলিম তার পরিচিত হিসাবে সাংবাদিক রিয়াদুল মামুন সোহাগ কে বৈঠকে থাকতে বলেন।

গত ১৪ই মার্চ রাত ১০টায় সেই বৈঠকে যান দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ও গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সাংবাদিক সংগঠন বাংলাদেশ সাংবাদিক ক্রাইম সংগঠন এর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক রিয়াদুল মামুন সোহাগ।বৈঠকে বিভিন্ন কথা মাঝে হকার্স সমিতির বৈধতা নিয়ে কথা তুলেন সাংবাদিক সোহাগ।সাথে সাথে হকার্স সমিতির সভাপতি হানিফ,সাধারণ সম্পাদক,সাংগঠনিক সম্পাদক সহ ৪৫-৫০ জন একসাথে হামলা করেন সাংবাদিক রিয়াদুল মামুন সোহাগ এর উপর।দৌড়ে গিয়ে পুলিশ বক্সে না গেলে হয়তো সন্ত্রাসী হামলায় মারাও যেতেন সাংবাদিক রিয়াদুল মামুন সোহাগ।

এই বিষয়ে সাংবাদিক রিয়াদুল মামুন সোহাগ এর সাথে কথা বললে তিনি জানান,আমার সাথে হকার্স সমিতির সাথে কোন রকম ঝামেলা নেই।দোকানদার সেলিম কে মারধরের বিষয়ে বৈঠকে সেলিম আমাকে ডেকেছে।আমি শুধুমাত্র এইজন্যই গিয়েছিলাম এবং বলেছিলাম আপনারা হকার্স সমিতি আছেন আপনারা দেখেন বিষয়টি।এক পর্যায়ে যখন আমি বললাম দুজনের দোকানই অবৈধ,সাথে সাথে তারা আমার উপর আক্রমণ করেন।

হামলার বিষয়ে দোকানদার সেলিম বলেন,আমিই ডেকেছি সাংবাদিক রিয়াদুল মামুন সোহাগ কে।কারণ তিনি আমার আত্মীয়।কিন্তু হকার্স সমিতির সবাই এইভাবে হামলা করবেন আমি বুঝতে পারি নাই।তারা আমার দোকানের বাহিরের সব কিছু নষ্ট করে আমার টেবিল ভেঙে ফেলেছে,আমার গায়ে হাত তুলেছে।

এই বিষয়ে হকার্স সমিতির সভাপতি,সাধারণ সম্পাদক সহ কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এই বিষয়ে সাংবাদিক রিয়াদুল মামুন সোহাগ বাদী হয়ে জিডি করলেও পাহাড়তলী থানা পুলিশ এখনো কোন ব্যবস্থা নেয়নি।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published.

error: Content is protected !!